সরকারি চাকুরিতে বিশেষ নিয়োগ ও পুনরায় কোটা প্রবর্তনে আপত্তি রয়েছে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের। বুধবার সন্ধ্যায় বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের আহ্বায়ক হাসান আল মামুন দ্যা ডেইলি ক্যম্পাসকে এ তথ্য জানান। তিনি বলেন, ‘সরকারের কোটা বাতিলের সিদ্ধান্তের ব্যাপারে আমরা বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজের প্রতিনিধিদের সাথে আলোচনা করব। এরপর সংবাদ সম্মেলন করে আমাদের অবস্থান জানাবো। তবে বিশেষ নিয়োগ ও পরবর্তীতে কোটা পুনঃপ্রবর্তন নিয়ে আমাদের আপত্তি রয়েছে।’ প্রসঙ্গত, সরকারি চাকরিতে প্রবেশে নবম থেকে ১৩তম গ্রেড পর্যন্ত অর্থাৎ প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণির পদে কোটা পদ্ধতি না রাখার প্রস্তাব মন্ত্রিসভা অনুমোদন দিয়েছে। এর ফলে প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেণীর সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি থাকছে না। তবে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণিসহ অন্যসব চাকরিতে কোটা বিদ্যমান থাকবে। বুধবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এই সুপারিশ অনুমোদন দেওয়া হয়। বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।